FAQs

প্রায়শঃ জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্নের উত্তর

কোন যাত্রী বিদেশ থেকে যে কোন পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে আনতে পারেন। তবে এর পরিমাণ ১০ হাজার মার্কিন ডলার বা সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার বেশি হলে শুল্ক কতৃ‍র্পক্ষের কাছে  FMJ ফরমে সম্পূর্ণ অঙ্কের ঘোষণা প্রদান করতে হয়।

ক.  অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকে রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সী ডিপোজিট হিসাবে জমা রাখতে পারেন, পরবর্তী বিদেশ যাত্রায় সঙ্গে নিয়েও যেতে পারেন। দশ হাজার মার্কিন ডলারের অতিরিক্ত পরিমাণ আনীত বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আসার এক মাসের মধ্যে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকে বা লাইসেন্সধারী মানিচেঞ্জারের কাছে বিক্রি বা রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট একাউন্টে জমা রাখা নিবাসী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য বাধ্যতামূলক।
খ.  বিদেশ থেকে আগত অনিবাসীরা সঙ্গে আনা (দশ হাজার মার্কিন ডলার বা সমমূল্যমানের বৈদেশিক মুদ্রার বেশী হলে শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে ঘোষণা প্রদান সাপেক্ষে) বৈদেশিক মুদ্রা নিজের কাছে বা অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকে নন রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট একাউন্ট/ প্রাইভেট ফরেন কারেন্সি হিসাবে জমা রাখতে পারেন; আনীত বৈদেশিক মুদ্রার অব্যবহৃত অংশ বাংলাদেশ ত্যাগকালে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন।

প্রাপকের অনুকূলে রেমিট্যান্স/চেক/ড্রাফট/টিটি/এমটি ইত্যাদি শুধুমাত্র বাংলাদেশে ব্যবসারত কোন ব্যাংকের মাধ্যমে সংগ্রহ বৈধ। প্রবাসী আয় ব্যাংকিং ব্যবস্থার পাশাপাশি এক্সচেঞ্জ হাউসের মাধ্যমেও বাংলাদেশে রেমিট্যান্স করা যায়। বাংলাদেশে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা সংগৃহীত হবে না এমন কোন পন্থার (যেমন অবৈধ হুন্ডি কার্যক্রম) অবলম্বন Foreign Exchange Regulation Act, 1947 (সেপ্টেম্বর, ২০১৫ পর্যন্ত সংশোধিত) এর আওতায় দন্ডনীয় এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় দন্ডনীয় অপরাধ।

Back to top button

Adblock Detected

Adblock Detected!! Please unblock to continue and support us.